Book Review

আমার সম্পর্কে লোকে কে কি বলল তাতে আমার কিচ্ছু যায় আসে না,  আমার দেশের প্রধানমন্ত্রি নতুন কি কি পদক্ষেপ নিল তাতে আমার কোনো যায় আসে না, 

কে কার সাথে মারামারি করল তাতে আমার কিচ্ছু যায় আসে না,  আমার থেকে কে বেশি টাকা ইনকাম করলো তাতে আমার কিচ্ছু যায় আসে না।তাহলে আমার কোন জিনিসটা যায় আসে যায়?সেটি হলো আমি গতকালের চেয়ে নিজেকে কতখানি Improved করতে পেরেছি।আদোও কি তা পেরেছি নাকি?আমি যে কাজটি করছি সেটা করে আমি কতখানি হ্যাপি আছি?আমি আমার জীবনের  Purpose কতটা Fulfil করছি?জীবনে যদি কোন কিছু Achieve করতে হয় বা আমি যেরকম লাইফলিট করতে চাই নিজের এনার্জি অন্যের উপর না লাগিয়ে নিজের উপর লাগানো কতটা জরুরী তার জন্য অবশ্যই অন্যের কাছে খারাপ হওয়া কতটা জরুরী এই বইয়ের Main Topicআজ আমি যে জায়গাতে আছি সেখানে আসলাম কিভাবে? এর পিছনে দায়ী কে?

আসলে আমার জন্যই আমি জীবনের এই জায়গাতে আছি এর পিছনে দায়ী হল সাবকন্সাস মাইন্ড।  সাবকন্সাস মাইন্ড আমাকে যেভাবে কাজ করাচ্ছে আমি ঠিক সেইভাবে কাজ করছি।

G Word

আল্লাহ মানে হলো Source of Energy. আমি যদি নিজের জীবনের দুঃখ কষ্ট ফেরাকে দূর করতে চাই তাহলে আল্লাহর সাথে নিজেকে কানেক্ট করতে হবে। তারপরে আমার জীবন সবকিছু এমনিতে আসবে আর আমি যদি বলি আল্লাহ আমাকে টাকা পয়সা দেয় না আল্লাহ আমাকে কোন প্রকার সাহায্য করে না।

এ সমস্ত চিন্তা ভাবনা যতদিন আমার মধ্য থাকবে, ততদিন কিচ্ছু পাবো না। আমরা জানি আমাদের ভাবনার একটা ফ্রিকোয়েন্সি আছে।  যখন হতাশা বাচক চিন্তাভাবনা করব বা নেগেটিভ চিন্তাভাবনা করব তখন লো ফ্রিকোয়েন্সি আরো বেড়ে যাবে ফলে নেগেটিভ চিন্তাভাবনা আরো বেশি বেশি আমাদের মনে আসবে।  আর এর জন্য আল্লাহর সাথে কানেক্ট থাকতে হবে তাহলে আমাদের ফ্রিকোয়েন্সি হাই ফ্রিকোয়েন্সিতে রূপান্তরিত হবে।

তুমি জানো আমরাই আমাদের নিজেকে দেখার দৃষ্টিভঙ্গির মাধ্যমে আমরা আমাদেরকে নিজেকে সেই জায়গাতে বসাতে পারি না। যেখানে আমরা নিজেকে দেখতে চাই।

যেমন: আমি বেশি লোকজনের সাথে কথা বলতে লজ্জা বোধ করি। তো তাতে কি হয়েছে?  অনেকেই তো এই পৃথিবীতে আছে যারা লোকজনের সাথে কথা বলতে লজ্জা পাই।সমস্যা!  তখনি যখনই যখন  আমি ভাবি লোকে কি ভাববে?

 এর থেকে বেরোনোর জন্য মনে মনে এমন একজন মানুষকে ভাবতে হবে যে আমাকে আইডল ভাবে সেই কিন্তু কখনো ভাবেনা আমার মধ্যে কি দুর্বলতা রয়েছে নিজেকে ঠিক এভাবেই দেখতে শুরু কর। নিজেকে খারাপ বলে বলে নিজেকে খাঁচার মতো আটকে রেখো না।  নিজেকে ভালোবাসো। ❤❤

নিজেকে ভালবাসলে High Frequency  সাথে নিজেকে কানেক্ট করতে পারবে।


যখন তুমি নিজেকে ভালবাসবে নিজের কাজকে ভালবাসবে তখনই তো তুমি অন্যকে ভালবাসতে পারবে তার জন্য কিছু স্টেপ ফলো করতে হবে

নিজেকে আপিসিয়েট করতে হয়েছে আমি কতটা স্পেশাল আমার মত এই পৃথিবীতে আর কেউ নেই আমার মতো করে কেউ চিন্তা করতে পারে না বা আমি অন্যের মত করে চিন্তা করতে পারি না আমি কতটা ইউনিক।

আমাদের সবচেয়ে বাজে একটা সাইট হল আমরা আমাদের নেগেটিভ চিন্তাগুলো আমাদের মাইন্ডে ঘুরতেই থাকে। আমি যদি বলি আমি দেখতে খারাপ তাহলে আমার মনে হওয়া শুরু করবে যে আমি সত্যি দেখতে খারাপ আবার আমি যদি বলি আমি দেখতে সত্যি ভালো কারন আমি হলাম এই ইউনিভার্সের ক্রিয়েশন আর সে সত্যিকারের একজন গ্রেট হিউম্যান কে জন্ম দেয় এভাবেই নিজের মধ্যে নেগেটিভ চিন্তাধারা বদলাতে হবে নিজেকে তুলনা করা বন্ধ কর না তো আমার বায়োমেট্রিক কারো সাথে ম্যাচ করেনা তো আমার চেহারা তাহলে শুধু শুধু অন্যের সাথে নিজেকে কেন কম্পেয়ার করব নিজেকে নিজের কাছে ক্ষমা করতে হবে তা না হলে নিজেকে কখনো ভালবাসতে পারবে না

একটাই জীবন পেয়েছি এখানেও যদি নিজেকে ভালো না বাসি তাহলে কাজটা করা কি ঠিক হবে কারণ আমাকে খারাপ বলার জন্য তো এই দুনিয়া বসে আছে আর নিজেকে সবসময় স্টং রাখার জন্য



নিজেকে স্ট্রং রাখার জন্য লেখক বলেছেন-“I know you are but what about I”

অর্থাৎ যখন তুমি মন থেকে কোন কিছু করতে যাবে তখন কথা বলানোর জন্য এই পৃথিবীতে অনেক মানুষ পেয়ে যাবে।

যেমনঃ আমি যদি এই কাজ করি তাহলে লোকে কি ভাববে? লোকে কি বলবে?

 এই ভয় প্রতিটি মানুষের মধ্যে কাজ করে, যার কারণে খুব কম সংখ্যক লোকই ভালো কোন কাজ করতে পারে। কিন্তু তুমি যদি এসব কে Avoid করতে পারো। তাহলে তুমি এই পৃথিবীতে সব কিছু পেতে পারো।

এজন্য বেশ কিছু টিপস রয়েছে। যেমনঃ নিজেকে প্রশ্ন করো

১।কেন তুমি অন্যের কথাতে কান দিচ্ছ?

সে কি এমন কোন কথা বলেছে যে কথাতে তোমাকে insecure Feel করাচ্ছে। সেখান থেকে মোটিভেশন নাও।


২। সব সময় নিজের বেস্ট টা দাও যখন তুমি নিজের বেস্টটা দিবে তখন এসব মানুষের কথা বার্তাতে  কোনো প্রকার যায় আসে না


৩। নিজের জন্য কাউকে Temporary  Role মডেল বানিয়ে নাও

আমার কাজে যখন কোন Problem Face করব তখন ভাববে আমার জায়গায় আমি যাকে আমার Temporary  Role মডেল বানিয়ে নিয়েছি সে এখানে থাকলে কেমন রিয়েক্ট করতো? বা কিভাবে এ সমস্যার সমাধান করত?

যখন কেউ আমাকে Criticize করবে তখন সেখানে দাঁড়িয়ে তার কথা শোনো এরপর নিজেকে প্রশ্ন করো এই Criticize থেকে কি আমার কোন শেখার কিছু আছে? যদি থাকে তাহলে সেটা নিজের জীবনে Implement করো। আর যদি না থাকে তাহলে ছেড়ে দাও।


তুমি এই পৃথিবীতে কি করছো? সবচেয়ে বেশি হেল্প করবে নিজেকে চিনতে আমাদের জীবনের একটি উদ্দেশ্য আছে তুমি যদি স্মৃতি না বুঝতে পারো তাহলে সারা জীবন কাটবে স্যাডনেস এবং হোপলেসের মাধ্যমে।

একবার জীবনের উদ্দেশ্য খুঁজে পেলে কাজের দিক থেকে মনে হবে তুমি জীবনে সবকিছু পেয়ে গেছো তখন অন্যের কথা কোন ভাবেই কানে আসবে না

আমাদের ব্রেন আমাদের সবচেয়ে বড় শত্রু তোমাকে যদি তোমার শত্রুকে খুঁজতে হয় তার জন্য বাইরে কোথাও যাওয়ার দরকার নেই তোমার নিজের ভিতরে বসে আছে তোমার সবচেয়ে বড় শত্রু। যতক্ষণ না তুমি মেডিটেশন পজেটিভ চিন্তা বা সেলফ-টক এর মাধ্যমে এটাকে বসে না নিয়ে আসো।

এর কারণ একজন মানুষ যা চিন্তা করতে পারেন  সে তার সবকিছু তার জীবনে নিয়ে আসতে পারে।

আমাদের চিন্তার ব্যাপক পরিমাণে প্রভাব আমাদের জীবনের ওপর পড়ে। আর আমাদের প্রতিটি চিন্তার উপর বেছ করে রিয়েলিটি গড়ে ওঠে।এখন যদি তোমার রিয়েলিটি কে পরিবর্তন করতে হয় তাহলে তোমার চিন্তার মত পরিবর্তন হতে হবে বা নিজের ঠোট গুলোকে চেঞ্জ করতে হবে। কিন্তু তার আগে নিজের বিলিভ গুলোকে পরিবর্তন করতে হবে।

নিজের মত বিলিফ গুলো আনার জন্য কিছু টিপস

তুমি জীবনে যা চাও তার ক্লিয়ার কাট একটা ইমেজ সবার আগে তোমার মাইন্ড এ রাখো। মনে করা শুরু করো সেই জিনিসটা তোমার কাছেই আছে আর সেই জিনিসটি তোমার কাছে থাকলে কিভাবে তুমি রিয়েক্ট করতে সেরকম ভাবে এড করা শুরু করো তুমি যেখানেই থাকো বা যে জায়গাতে বসে কাজ কর সেই জায়গাটা একটুখানি পরিষ্কার করো যেটা দেখে তোমার মন ভালো হয়ে যায় যেকোনো ধরনের ফুল সেখানে রাখতে পারো পজেটিভ থাকার জন্য একটা ভীষণ বোট লাগাও সেই ভোটটাতে তুমি জীবনে কি কি চাও সেগুলোকে প্রিন্ট আউট করে কেটে কেটে রেখে দাও এমন কোন মানুষের সাথে বন্ধু করো যারা তোমার মত চিন্তা করে ।

আর শেষ নিজেকে ভালোবাসো


Gratitude & forgive করার মাধ্যমে তুমি খুব সহজে নিজের মাইন্ডকে শান্ত করতে পারো।এটিটিউড এর জন্য প্রতিদিন যে যে কাজের জন্য কৃতজ্ঞ সেটা বলতে হবে আর ফর্গিবের জন্য প্রতিদিন গাইডেড মেডিটেশন করতে হবে মিনিমাম ৩০ দিন


আজ তোমার জীবনে যে হার্ডেল গুলো আছে সেগুলোই আসলে তোমার কোন কিছু দেখার দৃষ্টিভঙ্গি গুলোর জন্য হয়ে আছে আর এটাকে চেঞ্জ করে ফেললে তুমি নিজেকে চেঞ্জ করতে পারবে।


আমাদের ফোকাস যেদিকে নিয়ে যায় সেগুলো আমাদের জীবনে আসতে থাকে।

যেমন তুমি যদি তোমাকে বল তোমাকে কেউ ভালোবাসে না তাহলে জীবনে তুমি সেই জিনিসগুলোকে এক্সপেরিয়েন্স করবে।

এগুলোর হাত থেকে নিজেকে বের করতে বেশ কিছু স্টেপ ফলো করতে হবে যেমন তুমি প্রতিদিন নিজেকে কি ধরনের গল্প দিতে থাকো যেমন আমি যদি এটা পেতাম আমি যদি ওটা পেতাম এগুলো জিনিস জীবনে তো কোন কিছু করতেই দিবে না সাথে তোমার জীবনকে আরো দূষিত করবে তাই একটু সজাগ ভাবে দেখতে চেষ্টা কর বা ভাবতে চেষ্টা করো তুমি নিজেকে প্রতিদিন কি বলছো

এবার নিজেকে প্রশ্ন করো প্রশ্নগুলো যে তুমি নিজেকে করছো

এর ফলে কি হচ্ছে বা কি পাচ্ছো

যেমন আমি নিজেকে বলি আমার ভাগ্যটাই খারাপ এর ফলে নিজের ভিকটিভ মেন্টালিটিকে সজাগ করে তোলা হলো ফলে হয়তো বা কিছু সান্তনা পাওয়া গেল কিন্তু এর ফলে কি জীবনে কোন কিছু করা যাবে করা যাবে না

নিজেকে এমন কোন স্টোরি দিতে হবে সেটা তো আমাকে সফলতা আনতে সহায়তা করবে যখন তুমি নিজেকে একটা স্টোরি দিয়ে দিবে হ্যাঁ আমিও কিছু করতে পারি।


এখন তোমার পুরাতন সবকিছু থেকে Move On করতে হবে যেমন তুমি ধরুন ডিপ্রেস হয়ে আছে আর তুমি ডিসিশন নিলে এর থেকে তুমি বের হয়ে আসবে এর জন্য তোমাকে তোমার সেই সকল হ্যাবিট গুলো ছাড়তে হবে সেগুলো তোমাকে ডিপ্রেশন এর কথা মনে করিয়ে দেয় যেমন এরপর থেকে কোন স্যাড সং শোনা যাবে না নিজেকে কোনো ভাবে নেগেটিভ কথা বলা যাবে না এক কথায় তোমার তোমার নিজের পুরাতন রুটিনে থাকা যাবে না


আরে ভাই একটাই তো জীবন পেয়েছ উপভোগ করো আর নিজেকে ভালোবাসো।


Procrastination and perfection

আমাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা হল কোন একটা কিছু করার নিয়ে চিন্তা ভাবনা করি এবং তা পারফেক্ট করার কথা নিয়েই চিন্তা করি আর পারফেকশনের চক্করে পড়ে কাজটি করছি করব এরকম ভাবতে ভাবতে আমরা Procrastination আমাদের জীবনে নিয়ে আসি।

আসলে দুনিয়াতে পারফেক্ট বলতে কিছু হয় না

এর জন্য বেশ কিছু টিপস আছে

যেমন কোন একটা কাজ শুরু করা এবং শেষ করা perfection এর চেয়েও হাজার গুনে ভালো

তোমাকে থাকা উচিত সেটা তুমি ডিসাইড করো

নিজেকে একাউন্টে ভুল করার জন্য কাউকে রেখে দিতে পারো

যে তোমার থেকে তোমার কাজের হিসাব নেবে

যদি তুমি তোমার কাজগুলো সঠিকভাবে কাজে লাগানোর জন্য কাজগুলোকে টুকরো টুকরো করে ভেঙে নাও এতে তোমার মাইন্ড ইজিলি কোন একটা কাজ করতে পারবে তাও আবার খুব কম সময়

Overcome fear

যদি তোমার জীবনের সফলতা অর্জন করতে চাও তাহলে তোমার ফিয়ার কে অবশ্যই জয় করতেই হবে। তা না হলে তুমি আজ যেখানে আছো ২০ বছর পরেও তুমি সেখানেই আর ফেয়ারকে ওভারকাম করার জন্য কিছু টিপস আছে

সর্বপ্রথম চিন্তা করো তুমিই বড় না তোমার থেকে তোমার ভয়ই বড়

আর যখন মনে হবে যে তুমি বড় তখন এই টিপস গুলো কাজে আসবে। তুমি যে জিনিসটা ভয় পাচ্ছ সেটাকে ওভারকাম করলেই তুমি জীবনে ফ্রিডম পেয়ে যাবে।

এর জন্য তোমাকে দ্বিতীয় কাজটি করতে হবে।

এজন্য ভয়কে সব সময় তোমার  রিয়ার ভিউ মিরর হিসেবে দেখো।

যেমন মনে করো তুমি তোমার ভয়ের ওপর জয়লাভ করে ফেলেছ তুমি যে কাজটি করতে ভয় পাচ্ছিলে সেই কাজটি করে ফেলেছ।

তুমি ধর কোন একটা কাজ করতে ভয় পাচ্ছো তখন নিজেকে প্রশ্ন করো তুমি এই কাজটা করতে কেন ভয় পাচ্ছো আর যখন তুমি এর উত্তর পেয়ে যাবে তখন নিজের মাইন্ডকে বোঝাও কাজটি করে ফেললে তুমি কি পাবে তোমার ভয় পাওয়ার কারণ তোমার নিজের মতো হিডেন কোন একটা কারণ লুকিয়ে আছে সেটাকে খুঁজে বের করো আর সেখান থেকে নিজেকে মোটিভেট করার চেষ্টা করো আর সব সময় বর্তমানে ব্যস্ত চেষ্টা করো আর নিজেকে ভালোবাসো


একজন মানুষ যতদূর চিন্তা করতে পারে সে সেখানে যেতেও পারে তবে সেটা তার অবশ্যই তার নিজের পারপাসের সাথে ম্যাচ করতে হবে তারপরে সে নিজের জীবনে এমন কিছু করে দেখাবে যা কেউ কোনদিন ভাবেনি কিন্তু সমস্যা হল আমাদের পাশাপাশি কিছু মাইন্ডের মানুষ আছে যাদের কানে যখন এই খবরটা পৌঁছাবে যে আমরা অন্য কোন একটা কিছু নিয়ে ট্রাই করছি তখনই তারা আমাদেরকে ভয় দেখানো শুরু করবে। তারা আমাদের ভয় দেখায় যে আমরা এটা করতে পারবোনা।

একটা কথা বলেছেন সেটা হল আমরা যখন কোন কাজ করা ছেড়ে দেই তখন আমরা ফেল হয়ে যাই কোন কাজ তুমি কন্টিনিউ করে যাচ্ছ যা তোমার সামনে যত সমস্যায় আসুক না কেন তখন তুমি আসলে Grow ই করছ।

কে বলেছে যে সফলতা এত সহজ সফলতা হচ্ছে হাজার রকম ভাবে ট্রাই করার পর বিভিন্ন সমস্যা মোকাবেলা করার পর অবশেষে সফলতা অর্জন করা সম্ভব।

এজন্য তোমাকে তোমার আল্লাহতালায় সাথে নিজেকে কানেক্ট করতে হবে।


নিজেকে সফল বানানোর জন্য অথর কিছু টিপস দিয়েছেন













Comments

Popular posts from this blog

♦♦...গুরুত্বপূর্ণ Site...♦♦

AI Website

Android Apps-2024