Posts

Showing posts from August, 2020

ক্যালরি

Image
ডায়েটের মানে হলো শারীরিক চাহিদা অনুযায়ী পরিমিত খাবার খুব বেশিও নয় আবার একেবারে কমও নয়। ডায়েট এর শুরুতেই যা জানা দরকার কতটুকু খাবো, কী খাবো বা কী কম খাওয়া উচিত বা কোন কোন খাওয়া একদম খাওয়া যাবে না। সাজগোজের বন্ধুরা গত আর্টিকেলে জেনেছিল প্রচলিত কিছু খাবারে ক্যালরির পরিমাণ সম্পর্কে। আজকে আরেকটু বিস্তারিত জানতে পারবেন কোন খাবারে কত ক্যালরি থাকে তা নিয়ে। ডায়েটে বলে ১ দিনে ২৫০০-২৬০০ ক্যালরি খাওয়া যেতে পাতে। তাই ডায়েটে দরকার একটা ক্যালরি চার্ট। চলুন দেখে নেয়া যাক কোন খাবারে কত ক্যালরি। খাদ্যের নাম পরিমাণ ক্যালরির পরিমাণ ভাত জাতীয় সাদা চালের ভাত ১ কাপ ২০০-২৯০ লাল চালের ভাত ১ কাপ ২১৮ মুগ ডাল খিচুড়ি ৩/৪ কাপ ১৭৬-২১৫ প্লেন পোলাউ ১ কাপ ২৫৮ চিকেন বিরিয়ানি ১ কাপ ৪১৮ সবজি বিরিয়ানি ১ কাপ ২২০ খাসির বিরিয়ানি ১ প্লেট ৪৭০ ফ্রাইড রাইস ১ কাপ ১২০-৩৯০ রুটি জাতীয়/ অন্যান্য শর্করা সাদা পাউরুটি ১ স্লাইস ৬৭-৯৬ লাল পাউরুটি ১ স্লাইস ৬০-৮৯ বান রুটি ১টি ১৫০ সাদা আটার রুটি ১টি ৭২ লাল আটার রুটি ১টি ৬০ পরোটা তেলে ভাজা ১টি ২৪৩-২৯০ আলু পরোটা ১টি ৩০০ লুচি ১টি ১৪০ নান রুটি ১টি ৩১২ নান রুটি মাখন সহ ১টি ৪২৪

ড্রেস দেখে চিনে নিন পুলিশের rank

Image
দেখুন বাংলাদেশ পুলিশের রেংকের নাম ও তাদের প্রতীক।   ০১। IGP বা IGP Inspector General of Police (IGP)   ০২। Add .IG বা Add .IGP Additional Inspector General of Police (Add. IGP)   ০৩। DIG Deputy Inspector General (DIG)   ০৪। ADIG Additional Deputy Inspector General (Add. DIG)   ০৫। SP Superintendent of Police (SP)   ০৬। ASP Additional Superintendent of Police (ASP)   ০৭। Senior ASP Senior Assistant Superintendent of Police (Senior ASP)   ০৮। ASP Assistant Superintendent of Police (ASP)   ০৯। Inspector Inspector   ১০। Sergeant Sergeant   ১১। SI Sub-Inspector (SI)   ১২। ASI Assisitant of Inspector (ASI)   ১৩। Head Constable (Armed Branch)   ১৪। Head Constable (Unarmed Branch)   ১৫। Naik Naik   ১৬। Constable Constable

দৈনন্দিন জীবনে জানার আছে অনেক কিছু। অনেক সমস্যার আছে সহজ থেকে সহজতর সমাধান। আজ এমনই কিছু ব্যাপার জেনে নিন।

দৈনন্দিন জীবনে জানার আছে অনেক কিছু। অনেক সমস্যার আছে সহজ থেকে সহজতর সমাধান। আজ এমনই কিছু ব্যাপার জেনে নিন। ১): ঘুম ঘুম ভাব দুর করতে , কিছুক্ষন নিঃশ্বাস চেপে রাখুন এরপর ছেড়ে দিন। একইভাবে কয়েকবার করুন। ২): বমি বমি ভাব হলে , বৃদ্ধাঙগুলী মুঠোর ভেতর শক্ত করে ধরে রাখুন। বমি বমি ভাব কেটে যাবে। ৩): মাইগ্রেনের অসহ্য ব্যাথা হলে বরফের মাঝে হাত রেখে , হাতের মুঠো খুলতে ও বন্ধ করতে থাকুন। ৪): পড়া মনে রাখতে রাতে ঘুমোতে যাওয়ার আগে তা বেশি করে পড়ে রাখুন। সকালে পড়া ভালো মনে থাকবে। ৫): গলা খুশখুশ করলে, ভালো মতো কানের পেছন দিকটায় ঘষুন। খুশখুশ ভাব কেটে যাবে। ৬): কোনভাবেই ঘুম না আসলে এক মিনিট অনবরত চোখের পলক ফেলুন। এতে চোখ ক্লান্ত হবে ফলে তাড়াতাড়ি ঘুম আসবে।  ৭): দাঁতে প্রচন্ড ব্যাথা হলে একটি বরফের টুকরো হাতের তর্জনী আর বৃদ্ধাঙ্গুলী দিয়ে চেপে ধরুন ব্যাথা আস্তে আস্তে কমে আসবে।  ৮): নাক বন্ধ থাকলে রাতে ঘুমানোর আগে বিছানার আশেপাশে একটি পেঁয়াজ রেখে দিন। আরাম পাবেন।  ৯): কোন প্রয়োজনে হাঁচি রোধ করতে চাইলে , জিহবা দিয়ে মুখের উপরের অংশে চাপ দিন। হাঁচি আর আসবে না।  ১০): কোনভাবেই সিরিয়াস মূহুর্তেও হাসি থামাতে পা

যে ১০টি স্যোশাল লাইফ হ্যাক সকলের জানা থাকা জরুরি

Image
যে ১০টি স্যোশাল লাইফ হ্যাক সকলের জানা থাকা জরুরি কিছু মানুষ স্বাভাবিকভাবেই সমাজে নিজের জায়গা করে নিতে পারে কিন্তু কিছু মানুষের সামাজিক দক্ষতা না থাকার কারণে পেছনে পড়ে যায়। সামাজিক দক্ষতা না থাকার কারণে অনেকেই মানুষের সাথে সুন্দর সম্পর্ক তৈরি করতে পারে না। কিছু কিছু ক্ষেত্রে এসব পরিস্থিতিতে সে নিজেকে একাকী মনে করা শুরু করে। এখন সময় এসেছে নিজেকে পরিবর্তন করার। কেবল বেঁচে থাকার জন্য নয় বরং সামাজিকভাবে সাফল্য অর্জন করার জন্য নিজেকে পরিবর্তন করতে হবে। তাই আজকে আমরা জানবো, সামাজিক বৃত্তে সফল হওয়ার জন্য সেরা ১০টি স্যোশাল লাইফ হ্যাক। প্রায় সব মানুষের জীবনে  এমন কিছু স্বভাব থাকে যা জীবনে অসুখী হওয়ার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।  আমরা যদি কিছু কিছু অভ্যেশ পরিবর্তণ করে নেই, তবে সমাজে সকলের কাছেই ভাল থাকতে পারবো এবং জীবনে সুখী হবো। আসুন, ব্যক্তি জীবন, পারিবারিক জীবন, চাকরী জীবন এবং সর্বোপরি সামাজিক জীবনে সুখী হতে কিছু সোশ্যাল লাইফ হ্যাক সম্পর্কে জানি। স্যোশাল লাইফ হ্যাক ১. হঠাৎ করে কথোপকথন শেষ করার পদ্ধতি কিছু মানুষ আছে একবার কথা বলা শুরু করলে আর বন্ধ করে না। এসব ক্ষেত্রে আপনার ঘড়ির দিকে তাকিয়ে “ওহ! আমার

ইংরেজী নিয়ে ৪২ টি মজার এবং বিস্ময়কর তথ্য

ইংরেজী নিয়ে ৪২ টি মজার এবং বিস্ময়কর তথ্য. h 1. সবচেয়ে লম্বা ইংরেজি শব্দ হল- F 2. 80 কে letter marks বলা হ্য় কারণ  L=12, E=5, T=20, T=20, E=5, R=18(অক্ষরের অবস্হানগত সংখ্যা) সুতরাং 12+5+20+20+5+18=80 3. ইংরেজি madam ও reviver শব্দকে উল্টো করে পড়লে একই হবে। 4. “a quick brown fox jumps over the lazy dog” বাক্যটিতে ইংরেজি২৬টি অক্ষর আছে। 5. “ i am” সবচেয়ে ছোট ইংরেজি বাক্য। 6. “Education” ও “Favourite” শব্দে সবগুলো vowel আছে। 7. “Abstemious ও Facetious ” শব্দে সবগুলো vowel আছে। মজারব্যাপার হল শব্দের vowel গুলো ক্রমানুসারে ( a-e-i-o-u) আছে। 8. ইংরেজি Q দিয়ে গঠিত সকল শব্দে Q এ পরে u আছে। 9. Queueing এমন একটি শব্দ যার মধ্যে  ৫টি vowel একসঙ্গে আছে। 10. একই অক্ষরের পুনরাবৃত্তি না করে সবচেয়ে দীর্ঘ শব্দ হলUncopyrightable। 11. Rhythm সবচেয়ে দীঘ ইংরেজি শব্দ যার মধ্যে vowel নাই। 12. Floccinaucinihilipilification সবচেয়ে বেশি vowel সমৃদ্ধ শব্দ যাতে১৮টি vowel আছে। 13. vowel যুক্ত সবচেয়ে ছোট শব্দ হল A (একটি) ও I (আমি) । 14. vowel বিহীন সবচেয়ে ছোট শব্দ হল By। 15. গুপ্তহত্যার ইংরেজি প্রতিশব্দ A

কিছু নিষিদ্ধ কাজ:-

⭕কিছু নিষিদ্ধ কাজ:- ⭕ উপুর হয়ে বুকের উপরে ভর দিয়ে শোয়া নিষিদ্ধ, কারণ এইভাবে শয়তান শোয়। সহীহ বুখারী। ⭕ বাম হাতে খাওয়া বা পান করা নিষিদ্ধ, কারণ বাঁ হাতে শয়তান খায়। রিয়াদুস সালেহীন। ⭕ পশুর হাড় দিয়ে ইস্তিঞ্জা করা নিষিদ্ধ,কারণ আল্লাহর নাম নিয়ে জবাই করা প্রাণীর হাড়গুলো যা মানুষেরা ফেলে দেয়, তা মুসলিম জিনদের খাবার। সহীহ বুখারী। ⭕ সন্ধ্যা সময় বাচ্চাদের বাইরে বের হতে দিতে রাসুল (সাঃ) নিষেধ করেছেন এবং ঘরের দরজা জানালা বন্ধ রাখতে বলেছেন, কারণ তখন জিনেরা বাইরে বের হয়। ⭕ আযান দিলে শয়তান জিনেরা বায়ু ছাড়তে ছাড়তে লোকালয় থেকে পলায়ন করে। আর কুকুর ও গাধা শয়তান জিনদেরকে দেখতে পেলে চিৎকার করে। একারণে, অনেক সময় ইশা বা ফযরের আযান দিলে কুকুরেরা চিৎকার চেচামেচি শুরু করে। কারণ তখন কুকুরেরা আযান শুনে পলায়নরত শয়তান জিনদের দেখতে পায়। উল্লেখ্য, রাতের বেলা কুকুর ও গাধার ডাক শুনলে"আউযুবিল্লাহি....রাজীম" এই দুয়া পড়ে শয়তান থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাইতে হয়। -সহীহ বুখারী, হিসনুল মুসলিম। ⭕ মোরগ আল্লাহর রহমতের ফেরেশতাদেরকে দেখতে পায়, একারণে মোরগের ডাক শুনে "

স্যোশাল লাইফ হ্যাক যা সকলের জানা থাকা জরুরি

স্যোশাল লাইফ হ্যাক যা সকলের জানা থাকা জরুরি  কিছু মানুষ স্বাভাবিকভাবেই সমাজে নিজের জায়গা করে নিতে পারে কিন্তু কিছু মানুষের সামাজিক দক্ষতা না থাকার কারণে পেছনে পড়ে যায়। সামাজিক দক্ষতা না থাকার কারণে অনেকেই মানুষের সাথে সুন্দর সম্পর্ক তৈরি করতে পারে না। কিছু কিছু ক্ষেত্রে এসব পরিস্থিতিতে সে নিজেকে একাকী মনে করা শুরু করে। এখন সময় এসেছে নিজেকে পরিবর্তন করার। কেবল বেঁচে থাকার জন্য নয় বরং সামাজিকভাবে সাফল্য অর্জন করার জন্য নিজেকে পরিবর্তন করতে হবে। তাই আজকে আমরা জানবো, সামাজিক বৃত্তে সফল হওয়ার জন্য সেরা ১০টি স্যোশাল লাইফ হ্যাক। প্রায় সব মানুষের জীবনে এমন কিছু স্বভাব থাকে যা জীবনে অসুখী হওয়ার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আমরা যদি কিছু কিছু অভ্যেশ পরিবর্তণ করে নেই, তবে সমাজে সকলের কাছেই ভাল থাকতে পারবো এবং জীবনে সুখী হবো। আসুন, ব্যক্তি জীবন, পারিবারিক জীবন, চাকরী জীবন এবং সর্বোপরি সামাজিক জীবনে সুখী হতে কিছু সোশ্যাল লাইফ হ্যাক সম্পর্কে জানি। স্যোশাল লাইফ হ্যাক ১. হঠাৎ করে কথোপকথন শেষ করার পদ্ধতি কিছু মানুষ আছে একবার কথা বলা শুরু করলে আর বন্ধ করে না। এসব ক্ষেত্রে আপনার ঘড়ির দিকে তাকিয়ে “ওহ! আমার লেট হ

Special Facebook Group link

Facebook Group ZakirsBCSspecials Fan Page https://www.facebook.com/ZakirsBCSspecials / bcsspotlight Group https://www.facebook.com/groups/bcsspotlight/?ref=share kfplanet https://www.facebook.com/kfplanet / Lean English Effortlessly https://www.facebook.com/groups/900889830380363/?ref=share BCS All Books PDF 2020 https://www.facebook.com/groups/647957602720062/?ref=share Bcs Study Care https://www.facebook.com/groups/1372223476286763/?ref=share ফ্রি পিডিএফ বই বাংলা ডাউনলোড https://www.facebook.com/groups/933444413757391/?ref=share

লাইফ স্টাইল (সুশান্ত পাল).

লাইফ লেসনস্ (সুশান্ত পাল) . আমি কিছু জিনিস মেনে চলার চেষ্টা করি। সেগুলির মধ্যে এই লেখাটি লেখার সময় মাথায় এসেছে, এমন কিছু কিছু শেয়ার করছিঃ . এক। প্রতিদিন ঘুমান গড়ে সর্বোচ্চ ৬ ঘণ্টা। বেশি সময় নয়, ভালভাবে ঘুমানোই বড় কথা। ঘুমানোর সময় অবশ্যই মোবাইল সাইলেন্ট করে আর ল্যাপটপ দূরে রেখে ঘুমাবেন। . দুই। মোবাইলের ড্রাফ্টসে কিংবা একটা নোটবুকে আপনার মাথায় বিভিন্ন মুহূর্তে যে ভাল ভাল কথা কিংবা চিন্তাভাবনা আসে, সেগুলি লিখে রাখবেন। সাধারণত খুব সুন্দর চিন্তাগুলি দুইবার আসে না। . তিন। প্রতিদিন ৩০ মিনিট নিয়ম করে কোন একটা মোটিভেশনাল বই পড়ুন কিংবা লেকচার শুনুন। এ সময় নিজের ইগোকে দূরে রাখবেন। . চার। কোন সময় মন যদি খুব অশান্ত হয়ে যায়, এবং কিছুতেই সেটাকে শান্ত করা না যায়, তবে ১০ মিনিট হাঁটুন আর হাঁটার সময় নিজের পদক্ষেপ গুনুন। আরেকটা কাজ করতে পারেন। সেটি হল, মাথা থেকে সমস্ত চিন্তা বের করে দিয়ে মাথাটাকে সম্পূর্ণ ফাঁকা করে দিয়ে চুপ করে ১০ মিনিট আকাশের দিকে তাকিয়ে থাকা। . বিবেকানন্দের পত্রাবলী কিংবা রবীন্দ্রনাথের ছিন্নপত্র পড়তে পারেন, রবীন্দ্রসংগীত শুনতে পারেন। মন শান্ত হয়ে যাবে। . পাঁচ। প্রত

বই পড়ার কৌশল

বই পড়ার কৌশল বই মানুষের এমন এক সঙ্গী যে কোনো অভিযোগ করে নাঃ; হতাশ ব্যক্তির জন্য আশার আলো জ্বেলে দেয় বই, গাফেল ব্যক্তির মনে চিন্তার খোরক যোগায়, জীবনের লক্ষ্য উদ্দেশ্য বোঝায়। বইয়ের কোনো চাওয়া পাওয়া নেই, এর আবদার কেবলে এতটুকুই- পাঠক যেন তার থেকে উপকৃত হয়। কিন্তু বই থেকে উপকৃত হওয়া ব্যক্তিভেদে পার্থক্য করে। এটা নির্ভর করছে আপনি কেন বই পড়ছেন, কোন পদ্ধতিতে বই পড়ছেন এবং পড়ার পর কী করছেন- এর ওপরে। বই পড়ারো অনেক কৌশল আছে। নিম্নে কিছু কার্যকরি পদ্ধতি আলোচনা করা হলো: ১/ প্রস্তুতিমূলক অধ্যয়ন: প্রস্তুতিমূলক এবং বৈষয়িক অবকাঠামোগত অধ্যয়ন। বইয়ের নাম, সূচিপত্র, কোন অধ্যায়ে কী আলোচিত হয়েছে, প্রবন্ধগুলির শিরোনাম ও উপশিরোনামগুলো কী কী, ব্যবহারিক টিপস, পরিশিষ্ট- এসবে হালকাভাবে নজর বুলিয়ে নিন। এতে আপনার স্মৃতিতে পুরো বইটির বিষয়-কাঠামোর একটি মাইন্ড-ম্যাপ তৈরি হবে। ২/ বিস্তারিত অধ্যয়ন: সম্পূর্ণ বা সবিস্তারে অধ্যয়ন। এই ধাপে কভার-টু-কভার, লাইল-বাই-লাইন পড়ুন। বুঝে বুঝে পড়ুন। প্রতিটি পয়েন্টে আপনার মস্তিষ্ককে কাজ দিন। প্রতিটি তথ্যকে ফিল্টারিং করুন- একমত হচ্ছে কিংবা দ্বিমত করছেন, চিন্তাভাবনা করে হাইলাইট করুন। বইয়ের

দি পাওয়ার অব নাও : বুক রিভিউ

Image
দি পাওয়ার অব নাও : বুক রিভিউ বুক রিভিউ সাফল্য By  Loraku_editor June 19th, 2019     পড়তে সময় লাগবে:   4   minutes দি পাওয়ার অব নাও বিশ্বের অন্যতম জনপ্রিয় ও বিখ্যাত একটি সেলফ হেল্প গাইড।  বইটি লিখেছেন একহার্ট টলি। এই বইটি আপনার সত্যিকার নিজেকে খুঁজে পেতে সাহায্য করার পাশাপাশি জীবনের প্রতিটি মূহুর্তকে সঠিক ভাবে কাজে লাগাতে সাহায্য করবে। “The Power of Now” এর সহজ অর্থ করলে দাঁড়ায়,  “বর্তমানের শক্তি” ।  বর্তমানের প্রতিটি মূহুর্তের মূল্য বোঝা এবং তাকে কাজে লাগাতে পারাই আসলে ভবিষ্য‌ৎ সুখ ও সাফল্যের মূল চাবিকাঠি। যখন আমরা অতীত বা ভবিষ্য‌ৎ নিয়ে পড়ে না থেকে সত্যিকার অর্থে বর্তমানে থাকতে পারব, তখন আমরা নিজেদের কাজগুলো আরও ভালোভাবে করতে পারব। ফলে আমাদের জীবন হবে শান্তিপূর্ণ ও সফল।  আমাদের লক্ষ্যগুলোকে আরও সুন্দর ভাবে পূরণ করতে পারব। পাওয়ার অব নাও এর বুক রিভিউ থেকে আপনি সব সময়ে সচেতন থাকা, আত্মিক শান্তি ও কিভাবে বর্তমান সময়কে সবচেয়ে ভালো ভাবে কাজে লাগানো যায় – তা শিখতে পারবেন। লেখক একহার্ট টলি বইটির শুরুতে লিখেছেন কিভাবে তিনি এই ধারণাটি খুঁজে পেলেন।  অনেকের মত তিনিও তরুণ বয়সে অস্থিরতা ও ডিপ্রেশনে

রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড: বুক রিভিউ

Image
রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড: বুক রিভিও বুক রিভিউ সাফল্য By  Tamzid Rahman November 21st, 2018     পড়তে সময় লাগবে:   12   minutes রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড বই  আসলে ধনী আর গরিবের মানসিক পার্থক্য নিয়ে লেখা।  সেই সাথে লেখক শিখিয়েছেন,  কিভাবে নিজের মানসিকতা বদল করে ধনী হওয়া যায়। ‘সুশীল’ সমাজের লোকেরা একটা কথা প্রায়ই বলেন, “পুঁজিবাদের কারণে ধনীরা আরও ধনী হচ্ছে, গরীবেরা গরীব থেকে যাচ্ছে” ইন্টারন্যাশনাল বেস্ট সেলার বই  “রিচ ড্যাড পুওর ড্যাড (Rich Dad Poor Dad)” এর লেখক রবার্ট কিওসাকি বলেন, এটা একদম ফালতু কথা।  ধনীরা আরও ধনী হওয়ার পেছনে পুঁজিবাদের কোনও ভূমিকা নেই,  ধনীরা ধনী হয় তাদের মানসিকতার কারণে, গরিবরাও গরিব থেকে যায় তাদের মানসিকতার কারণে।   সঠিক পথে চিন্তা আর পরিশ্রম করলে, যে কেউ ধনী হতে পারে। মধ্যবিত্ত আর গরিবদের সাথে ধনীদের প্রধান পার্থক্য আসলে চিন্তা আর অভ্যাসে।  মধ্যবিত্ত আর গরিবেরা তাদের ছেলেমেয়েদের এমন শিক্ষা দেয়, যার ফলে তারাও গরিব বা মধ্যবিত্ত থেকে যায়। অন্যদিকে যারা সত্যিকার ধনী, অর্থা‌‌ৎ  দুর্নীতি না করে নিজের চেষ্টায় যারা ধনী হয়েছে,  তারা তাদের সন্তানের মানসিকতা এমন ভাবে গড়ে তোলে যাতে করে