- ভিটামিন A (রেটিনল) - ভূমিকা: দৃষ্টিশক্তি উন্নত করা, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করা এবং ত্বকের যত্নে সহায়তা করে।
- উৎস: গাজর, মিষ্টি আলু, পালং শাক, মাছ এবং দুগ্ধজাত খাবার।
 
- 
ভিটামিন B (বি-কমপ্লেক্স) - প্রকারভেদ:
- B1 (থায়ামিন)
- B2 (রাইবোফ্লাভিন)
- B3 (নায়াসিন)
- B5 (প্যান্টোথেনিক অ্যাসিড)
- B6 (পাইরিডক্সিন)
- B7 (বায়োটিন)
- B9 (ফলেট)
- B12 (কোবালামিন)
 
- ভূমিকা: শক্তি উৎপাদন, লোহিত রক্তকণিকা তৈরি এবং মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বজায় রাখতে সহায়তা করে।
- উৎস: গোটা শস্য, মাংস, ডিম, দুধ, বাদাম এবং শাকসবজি।
 
- প্রকারভেদ:
- 
ভিটামিন C (অ্যাসকরবিক অ্যাসিড) - ভূমিকা: অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এবং কোলাজেন তৈরি করে।
- উৎস: কমলা, স্ট্রবেরি, কিউই, ক্যাপসিকাম এবং ব্রকলি।
 
- 
ভিটামিন D (কোলেক্যালসিফেরল) - ভূমিকা: হাড় শক্তিশালী রাখতে এবং ক্যালসিয়াম শোষণে সহায়ক।
- উৎস: সূর্যালোক, তেলযুক্ত মাছ, ফোর্টিফাইড দুধ এবং ডিমের কুসুম।
 
- 
ভিটামিন E (আলফা-টোকোফেরল) - ভূমিকা: অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হিসেবে কাজ করে, কোষ রক্ষা করে এবং ত্বকের স্বাস্থ্য বজায় রাখে।
- উৎস: বাদাম, বীজ, পালং শাক এবং ভেজিটেবল অয়েল।
 
 
 
 
 
Leave a Comment